সকল প্রশংসা মহান দয়াময় আল্লাহর নিমিত্ত। সালাত ও সালাম তাঁর বান্দা ও রাসূল, তাঁর হাবীব মুহাম্মাদ (সা), তাঁর পরিজন, সহচর ও কল্যাণ কামনায় প্রলয়দিবস পর্যন্ত তাঁদের একনিষ্ঠ অনুসারীদের উপর। আমাদের রব মহান দয়াময়। তাঁর দয়ার অন্যতম নিদর্শন, দুনিয়ার অন্ধকারে কল্যাণপথে চলবার জন্য তিনি আপন বান্দাকে শিক্ষা দিয়েছেন ওহির জ্ঞান এবং আপন শরীআতে জ্ঞানার্জনকে দিয়েছেন সর্বোচ্চ মর্যাদা।
বান্দার কথা ও কর্ম, এমনকি চিন্তাকে পর্যন্ত সঠিকভাবে চালিত করবার জন্য জ্ঞানকে করেছেন সকল বিধানের উপর অগ্রগামী। খ্রিস্টীয় ষষ্ঠ শতাব্দীতে যখন বিশ্বমানবতা ছিল ধ্বংস ও সর্বনাশের একেবারে দ্বারপ্রান্তে, যেখান থেকে আর এক পা ফেললেই সে হারিয়ে যাবে চিরপতনের অতল তলেÑ যদি আমরা চিন্তাশক্তির সবটুকু প্রয়োগ করে মানুষের দ্বারা সম্ভব এমন সকল পাপ ও অপরাধের তালিকা প্রস্তুত করি।
এবং ইতিহাসের পাতা উল্টে ফিরে যায় খ্রিস্টীয় ষষ্ঠ শতাব্দীর পৃথিবীতে, তবে সেখানে কোনো একটি জনপদ এমন পাওয়া সম্ভব নয়, যেখানে আমাদের প্রস্তুতকৃত অপরাধ ও পাপের তালিকার কোনো একটি পাপ অনুপস্থিত, সেসময়ে মানবতা যেন নিজেদেরকে ধ্বংস ও সর্বনাশের খেলায় ও নেশায় মেতে উঠেছিল, এই ধ্বংস-উন্মুখ, মুমূর্ষু মানবতাকে মুক্তি ও চিকিৎসার জন্য এই মঙ্গলময় কল্যাণকামী সর্বজ্ঞ সত্তা আমাদের উম্মি নবী (সা) এর নিকট যে আসমানি ব্যবস্থাপত্র পাঠালেন তার সর্বপ্রথম অবতারণ যে মাত্র পাঁচটি আয়াত, সেখান একটি মাত্র আদেশ ‘পড়ো’।
এই অবতারণ-দস্তুরই বলে দেয়, মানবতার মুক্তি, সুস্থতা, চিকিৎসা ও সফলতার জন্য ‘সর্ব¯্রষ্টা রবের নামে’ পড়ার গুরুত্ব কতটুকু।
পথ-পদ্ধতির ভিন্নতা থাকতে পারে, কিন্তু ইসলামে জ্ঞানার্জনের কোনো বিকল্প রাখা হয় নি। ইমাম বুখারি রাহ. তাঁর ‘কিতাবুস সহীহ’র একটি পরিচ্ছেদের শিরোনাম দিয়েছেন, ‘কথা ও কর্মের পূর্বে জ্ঞানার্জন’। মহান আল্লাহ বলেন, “অতএব তোমাদের জানা না থাকলে যারা জানে তাদের কাছে জিজ্ঞাসা করে জেনে নাও” (সূরা নাহল: ৪৩; সূরা আম্বিয়া: ৭)। নবীজি (সা) বলেন, “তোমরা সেভাবে সালাত আদায় করো যেভাবে আমাকে সালাত আদায় করতে দেখ” (সহীহ বুখারি, হাদীস-৬৩১; সহীহ ইবন হিব্বান, হাদীস-১৬৫৮)। অতএব পড়া, শোনা ও দেখাÑ যে কোনো পথ ও পদ্ধতিতে আমাদেরকে জ্ঞানার্জন করতে আদেশ করা হয়েছে।
⭐Popular Posts: ⭐
Bangla Calendar 2023 Bangladesh | বাংলা ক্যালেন্ডার ১৪২৯ খ্রিস্টাব্দ - (full HD Calendar) Download
Hawa full Movie Download Link | হাওয়া সম্পুর্ন মুভি ডাউনলোড করুন Google Drive Link
রোজার সময়সূচি ২০২৩ | সাহরি ও ইফতারের সময়সূচি ২০২৩ সালের রোজার ক্যালেন্ডার | রোজার ক্যালেন্ডার 💥
জ্ঞানার্জন তাই মুসলিম উম্মাহর কাছে এক মহান ইবাদত। এই উম্মাহর মনীষী পুরুষগণ জ্ঞানের সন্ধানে ছুটে বেড়িয়েছেন জনপদের পর জনপদ। জ্ঞান তাদের কাছে হারানো ধন, জ্ঞানের অন্বেষায় কদম উঠানো ‘আল্লাহর রাস্তা’, জান্নাতের সহজতম পথ। যেখানে অন্যান্য উম্মাত তাদের নবীদের তিরোধানের সাথেসাথেই বড় অবহেলায় নিজেদের কিতাব হারিয়ে ফেলেছে, বিস্মৃত হয়েছে, অপসারণ ও বিকৃত করেছে, সেখানে মুসলিম উম্মাহ আল্লাহর কিতাব ও নবী (সা) এর হাদীস অবিকল সংরক্ষণের জন্য সাধ্যের সবটুকু করেছে। চৌদ্দশত বছর পরে এই পতনুম্মুখ কালেও উম্মাতের অসংখ্য সদস্য কুরআন-সুন্নাহর বিধান জেনে জীবনে তা প্রতিপালনের জন্য পাগলপারা।
যারা নানান কারণে ইসলামকে একাডেমিকভাবে জানার সুযোগ পান নি তারা বিভিন্নভাবে আলিমদের কাছ থেকে জেনে নিয়ে শরীআত পালনের চেষ্টা করেন। ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রাহ. ছিলেন এমন অসংখ্য মানুষের জিজ্ঞাসাস্থল।
দিনদুপুরে মেঘমুক্ত আকাশের নিচে দাঁড়িয়ে সূর্যের পরিচয় দানের জন্য একটি শব্দও উচ্চারণ করা যেমন বাহুল্য ও বোকামি, ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রাহ.কে পাঠক মহলের কাছে পরিচিত করবার জন্য বাক্য ব্যায় করাও তেমনই।
আমরা শুধু মহান আল্লাহর দরবারে সকৃতজ্ঞ শুকরিয়া আদায় করছি যে, তিনি আমাদেরকে এই সূর্যসম মহান মনীষীর ইলমি খেদমতের সাথে কোনোভাবে শরীক হওয়ার সুযোগ দান করেছেন। আর তাঁর নিকট সকাতর প্রার্থনা, তিনি যেন আমাদেরকে এই কল্যাণকর্মটি সমাপ্তিতে নিয়ে যাওয়ার তাওফীক দান করেন। আমীন। পাঠক, ‘জিজ্ঞাসা ও জবাব’ সিরিজের যে বইটিতে আপনি এখন চোখ রেখেছেন তা কোনো লিখিত পুস্তক নয়। এর কিছু প্রশ্ন হয়তো লিখিত, যে প্রশ্ন আপনারা বিভিন্ন সময়ে মিম্বারে, ময়দানে ও টিভিতে করেছিলেন।
আর জবাবগুলো সবই মৌখিক। তখন স্যার রাহ. আপনাদের জিজ্ঞাসার জবাব আর মুখভরা হাসি নিয়ে আপনাদের মুখোমুখি হয়েছিলেন। তখন আপনারা ছিলেন শ্রোতা আর এখন পাঠক।
আমাদের ইন্দ্রিয়গুলো তথ্য প্রেরক আর অনুধাবনকারী হচ্ছে মস্তিষ্ক। এক্ষেত্রে চক্ষু ও কর্ণের বিরোধ সুস্পষ্ট। কানের পাঠানো যে তথ্যগুলো মস্তিষ্কের জন্য সুখকর ও সহজবোধ্য, ঠিক সে তথ্যগুলোই যখন চোখ পাঠায় অবিকলভাবে তখন অনেক সময় তা হয়ে পড়ে বিরক্তিকর ও দুর্বোধ্য।
উচ্চসাহিত্যমান সম্পন্ন সুলিখিত কোনো প্রবন্ধ, যার পাঠ আপনাকে মুগ্ধ, মোহিত ও আনন্দিত করেছে, সেটি একই গাঁথুনিতে যখন কোনো মঞ্চের বয়ান বা ওয়াযে আপনাকে শোনানো হবে আপনি বিরক্ত হয়ে পড়তে পারেন। তেমনি কোনো মঞ্চ কাঁপানো, দর্শক মাতানো বক্তব্য যখন হুবহু লিখিত হয়ে চোখের সামনে আসে তখন তা সম্পূর্ণ অখাদ্য বলে বিবেচিত হতে পারে। এজন্যই লেখা ও বলার রয়েছে আলাদা আলাদা ধাঁচ।
পাঠক, স্যার রাহ.র হাসিমুখ দেখতে দেখতে যে জবাবগুলো এক সময় আপনারা শ্রবণ করেছেন এখন হতে যাচ্ছেন তার পাঠক। কিন্তু এক্ষেত্রে চক্ষু-কর্ণের বিরোধ যেন আপনার মস্তিষ্ককে পিড়িত না করে সে জন্য আমরা আমাদের সীমা ও সাধ্যের ভেতর থেকে চেষ্টা করেছি। তবে এদিকেও ষোলোআনা খেয়াল রাখা হয়েছে, যেন মূল বক্তব্যের মর্ম কোনোভাবেই ব্যাহত না হয়, আবার বক্তব্যের কথ্য আমেজ হারিয়ে সম্পূর্ণ লেখ্যাকৃতে পরিণত না হয়। আমরা চেয়েছি, এই সঙ্কলনটি পাঠ করতে গিয়ে আপনি ইলমে দীনের পাশাপাশি একই সাথে পাবেন বক্তব্য শ্রবণ ও প্রবন্ধ পঠনের স্বাদ।
এই সিরিেিজর প্রথম খ-টি বাজারে এসেছে গত ডিসেম্বরে। তার শ্রুতিলিখন করেছিলেন বন্ধুবর সাব্বির জাদিদ আর এ খ-ের শ্রুতিলিখন করেছেন। ‘জিজ্ঞাসা ও জবাব’ সঙ্কলনটি বিভিন্ন সময়ে বিভিন্নজনের করা প্রশ্নের জবাবের সঙ্কলন হওয়ার কারণে একই প্রশ্নোত্তরের রিপিট হওয়াটা খুবই স্বাভাবিক। সেক্ষেত্রে একই বিষয়ের একাধিক প্রশ্নের জবাবগুলোতে অতিরিক্ত ভিন্নভিন্ন কিছু তথ্য বা বিষয় থাকলে আমরা সবগুলো প্রশ্নোত্তরই অবিকল রেখে দিয়েছি। তবে এক্ষেত্রে একটি প্রশ্নোত্তরকে মূল রেখে অন্য উত্তরগুলোর অতিরিক্ত উপকারী অংশগুলো তার সাথে বিন্যাস্ত করে দেওয়া যেত। চূড়ান্ত সংস্করণের জন্য আমরা এই চিন্তাটা তুলে রাখছি এবং পাঠকের সুচিন্তিত পরামর্শ কামনা করছি।
পাঠকের জন্য সুবিধাজনক ও উপকারী হত প্রশ্নোত্তরগুলো বিষয়ভিত্তিক সাজাতে পারলে। সেজন্য প্রয়োজন প্রশ্নোত্তরের পুরো ভা-ারটা লিখিত হয়ে যাওয়া। তাই এই বিষয়টাও আমরা চূড়ান্ত সংস্করণের জন্য রেখে দিচ্ছি। তবে প্রথম খ-টা সম্ভব না হলেও এই খ-ের ভেতরের বিষয়গুলো বিষয়ভিত্তিক সাজিয়ে শুরুতে একটা সূচিপত্র সংযোজন করে দিয়েছি।
সাধারণতই লিখিত বক্তব্যের মতো মৌখিক বক্তব্য উদ্ধৃতিসমৃদ্ধ হয় না। তবে স্যার রাহ. এক্ষেত্রে ছিলেন অনেকটা ব্যতিক্রম, এসব প্রশ্নের মৌখিক জবাবেও যথেষ্ট কোটেশনগুলো তিনি উল্লেখ করেছেন। তবে সাধারণত রেফারেন্স দেন নি।
আমরা তাঁর উদ্ধৃতিগুলোর পাশে রেফারেন্স সংযুক্ত করে দিয়েছি। বিভিন্ন হাদীসের বইয়ের একাধিক অনুবাদ বাজারে আছে। সেসব অনুবাদের একটার সাথে আরেকটার হাদীস নম্বারের অনেক অমিল রয়েছে। তাই পাঠক বাজারের যেকোনো অনুবাদ হাতে নিয়ে যদি আমাদের উদ্ধৃতির সাথে মেলাতে যান হয়তো মিলবে না। আমরা হাদীসের মতন ও নম্বার সংযোজন করেছি ‘মাকতাবা শামিলা’ থেকে। একই হাদীস যখন একাধিক সঙ্কলক তাদের নিজনিজ সঙ্কলনে বা একই সঙ্কলক তার কিতাবের বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন শিরোনামের অধীনে উল্লেখ করেছেন সেক্ষেত্রে শব্দের তারতম্য ঘটেছে এবং কোথাও অংশবিশেষ, কোথাও পূর্ণ হাদীস উল্লেখিত হয়েছে। পাঠক সাধারণকে কোটেশন মেলানোর ক্ষেত্রে এই বিষয়টিও মাথায় রাখতে হবে।
কুরআন-হাদীসের কোটেশন উল্লেখ করে স্যার রাহ. সর্বত্র হুবহু অনুবাদ করেন নি। আগে বা পরের বক্তব্যের মধ্যে মর্ম উল্লেখ করেছেন। আমরাও সবক্ষেত্রে অনুবাদ সংযোজনের প্রয়োজন মনে করি নি। কোথাও সংযোজন করলে তা তৃতীয় বন্ধনীর মধ্যে রেখেছি। পাঠক দেখতে পাবেন, তিনি কখনো পূর্ণ কোটেশন উল্লেখ করে অংশবিশেষের অনুবাদ বা মর্ম উল্লেখ করেছেন আবার কখনো আয়াত বা হাদীসের অংশবিশেষ উল্লেখ করে সম্পূর্ণ অনুবাদ বা মর্ম উল্লেখ করেছেন। আমরাও তেমনই রেখে দিয়েছি। তবে দুআর ক্ষেত্রে স্যার যেখানে আংশিক বলে ইঙ্গিত করে থেমে গেছেন, পাঠকের সুবিধার্থে আমরা সেখানে হাদীসের কিতাব থেকে পূর্ণ দুআ সংযোজন করে দিয়েছি।
স্যার রাহ. ছিলেন অত্যন্ত শরীফ তবিয়তের মানুষ। ছোটবড়, দূরের, কাছের সবাইকেই ‘আপনি’ বলে সম্বোধন করতেন এবং হাসি মুখে কথা বলতেন। কিন্তু পাঠক, দেখবেন অনেক জবাবের ক্ষেত্রে স্যার প্রশ্নকর্তাকে ‘তুমি’ বলে সম্বোধন করেছেন। তিনি এমনটি করেছেন যখন বুঝতে পেরেছেন, এই প্রশ্নকর্তা তাঁর ছাত্র বা সন্তানতুল্য অত্যন্ত ¯হভাজন কেউ।
উলামা ও আয়িম্মায়ে কিরামের প্রশ্নোত্তর সঙ্কলনের ধারা অনেক প্রাচীন। অনেকেরই প্রশ্নোত্তর সঙ্কলিত হয়ে উম্মাতের কাছে ব্যাপক সমাদৃত হয়েছে এবং ইলমি আকাক্সক্ষার পিপাসা মিটিয়েছে। তার ভেতর শাইখুল ইসলাম ইবন তাইমিয়ার ‘মাজমুউল ফাতাওয়া’ সমাদর, গ্রহণযোগ্যতা ও উপকারিতায় অনন্য। ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রাহ. যে দরদ ও কল্যাণেচ্ছা নিয়ে দাওয়াতের ময়দানে ছুটে বেড়িয়েছেন এবং উম্মাতের বিভিন্ন জিজ্ঞাসার জবাব দিয়েছেন, আমাদের আশা মহান আল্লাহ তাঁর এ প্রশ্নোত্তর সঙ্কলনকেও সমাদৃত, উপকারী ও দীর্ঘস্থায়ী করবেন।
মহান আল্লাহর দরবারে প্রার্থনা করছি, তিনি যেন দয়া করে এ সঙ্কলনটির ভুলভ্রান্তি ক্ষমা করে কবুল করে নেন। একে অনুলেখক, সম্পাদক, ব্যবস্থাপক, শুভাকাক্সক্ষী ও পাঠক সকলের নাজাতের ওসীলা বানিয়ে দেন। একাজের মূল ব্যক্তিত্ব ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রাহ.র সকল উত্তম কর্মকে কবুল করেন, তাকে উম্মাতের জন্য কল্যাণকর করেন, তাঁর সকল ভুলভ্রান্তি ক্ষমা করে আপন রহমতের কোলে আশ্রয় দেন, তাঁর প্রিয় বান্দাদের সর্ব্বোচ্চদের কাতারে শামিল করে নেন এবং আমাদেরকে জান্নাতে তাঁর সাথে একত্রিত করেন। আমীন! সালাত ও সালাম আল্লাহর খলীল ও হাবীব মুহাম্মাদ (সা), তাঁর পরিজন ও সহচরগণের উপর।
বইয়ের বিবরণ |
|
বইয়ের নাম |
জিজ্ঞাসা ও জবাব (২য় খন্ড) |
লেখক |
ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর |
পৃষ্ঠা সংখ্যা |
২৬০ টি |
ক্যাটেগরি |
ইসলামিক |
পিডিএফ সাইজ |
১০ মেগাবাইট প্রায় |
রকমারি থেকে ক্রয় করার লিঙ্কঃ জিজ্ঞাসা ও জবাব (২য় খন্ড) বই
#বইটি ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত। #লেখকের ক্ষতি আমাদের কাম্য নয়, বইটির হার্ড কপি কেনার সমর্থ থাকলে বইটির হার্ড কপি কিনে পড়ুন।
#(আমাদের ব্লগের সমস্ত বইগুলো ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত। লেখকের বা প্রকাশনীর যদি কোনো বইয়ের PDF নিয়ে অভিযোগ থাকে তাহলে দয়াকরে জানান, আমাদেরকে জানানোর ২৪ ঘন্টার মধ্যে PDF টি রিমুভ করে দিবো।) ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন। ধন্যবাদ পোস্ট টি পড়ার জন্য।
💥 Math Solution:💥
চতুর্থ শ্রেণীর লেকচার গাইড Pdf download | NCTB Books Of Class 4
Class 5 Math Solution Guide Book PDF Download | ৫ম শ্রেণীর গণিত সমাধান গাইড বই
Class 6 Math Solution Guide Book PDF Download | ৬ষ্ঠ শ্রেণীর গণিত সমাধান গাইড বই
Class 7 Math Solution Guide Book PDF Download | সপ্তম শ্রেণীর গণিত সমাধান গাইড বই
Class 8 Math Solution Guide PDF Download | অষ্টম শ্রেণীর গনিত সমাধান গাইড pdf
Higher Math & General Math Solution for Class 9-10 PDF Bangla Version